যথাযথ প্রক্রিয়ার ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম মেনে একটি প্রফেশনাল চ্যানেলে দীর্ঘমেয়াদে কঠোর পরিশ্রম করতে পারলে ইউটিউব থেকে সফলতা পাওয়া সম্ভব।আজকের পোষ্টে এন্ড্রোয়েড মোবাইল এবং ব্রাউজার ব্যবহার করে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার প্রতিটি ধাপ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং বাংলাদেশী এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট গুলোর বিস্তারিত জানতে পড়ুন
ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকে ইনকাম করার অনেক গল্প শুনি।কিন্তু তারজন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল দরকার হয়,তারপর সুন্দর করে সেই চ্যানেল সাজিয়ে গুছিয়ে ভিডিও আপলোড করতে হয়।
কিন্তু সঠিক পন্থায় ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম জানা না থাকলে ইউটিউব থেকে আয় করার স্বপ্ন দেখা একেবারেই বিফল।
বাংলা সাইট থেকে আয় করার বিস্তারিত গাইডলাইন
আবার যেন তেন ভাবে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলে রাখলেই হলো না,সেখানে পেশাদারিত্বের ছাপ থাকতে হবে, সর্বোপরি কোয়ালিটি কনটেন্ট থাকতে হবে এবং সেই চ্যানেলের পর্যাপ্ত সাবস্ক্রাইবার/ভিউয়ার থাকতে হবে।তাহলেই সেই ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করে সেখান থেকে ইনকাম করা সম্ভব।
ইউটিউব শর্টস ভিডিও ডাউনলোড করতে চান? দেখে নিন সহজ উপায়
এই প্রক্রিয়ায় প্রথমেই যেটা দরকার সেটা হলো একটি ইউটিউব চ্যানেল।আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম না জানেন, তাহলে আপনি একেবারে ঠিক জায়গাতেই এসেছেন।আজকে আমরা জানবো ইউটিউব এবং ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
ইউটিউব থেকে যেভাবে ভিডিও ডাউনলোড করবেন
ইউটিউব এবং ইউটিউব চ্যানেল
আজকে আমরা দেখবো ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এবং এ বিষয়ে স্ক্রিনশর্ট সহ বিস্তারিত আলোচনা।তাহলে আসুন এবার আমরা পোষ্টের মূল বিষয়বস্তুর দিকে আলোকপাত করি।
ইউটিউব হলো গুগলের মালিকানাধীন সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট। গান, সিনেমা, কমেডি, শিক্ষামুলক, গেমস সহ অসংখ্য বিষয় ভিত্তিক ভিডিও’র এতোবড় সংগ্রহশালা পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই।
ইউটিউব এ যেমন ভিডিও দেখে বিনোদন বা শিক্ষা নেওয়া যায়।তেমনি ভিজিটর দের জন্য ভিডিও বানিয়ে এডসেন্সের মাধ্যমে ডলারও ইনকাম করা যায়। এজন্য নির্দিষ্ট বিষয়ভিত্তিক ভিডিও চ্যানেলের মাধ্যমে সাজিয়ে রাখতে হয়।
যে বিষয়গুলোতে মানুষের আগ্রহ বেশী বা যে বিষয়গুলো মানুষ সার্চবারে বেশী খুজে থাকে সেই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করলে অল্প দিনের মধ্যে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।
আরোও পড়ুন
ইউটিউব চ্যানেলে এডসেন্স এপ্রুভালের সহজ উপায়।
ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হয় কিভাবে
কেন ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন
ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে খুলতে হয় তা জানার আগে ইউটিউব চ্যানেল এবং এখান থেকে টাকা ইনকামের পুরা প্রক্রিয়াটা সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা থাকা চাই।ইউটিউব চ্যানেল খুলতে তো বেশী সময় লাগে না কিন্তু কেন খুলবেন ইউটিউব চ্যানেল?কি হবে এটা দিয়ে?
নিজের পন্যের প্রচার বা শিক্ষা বা বিনোদন প্রচারের জন্য ইউটিউব চ্যানেল প্রয়োজন হয়।মানুষ যাতে নিজের বানানো ভিডিও গুলো সাজিয়ে রাখতে পারে।ভিজিটররা সেই ভিডিও গুলো দেখবে ,ভালো লাগলে শেয়ার করবে আর এভাবেই একটি চ্যানেল প্রসার লাভ করতে থাকে।
এটুকুইতেই শেষ নয়,আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন অন করে তাতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে সরাসরি গুগলের কাছ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ইউটিউব এর বেধে দেওয়া নিয়ম কানুন মেনে চ্যানেল খুলে তাতে বিষয়ভিত্তিক ভিডিও আপলোড করে ভিজিটরদের আকর্ষন করতে থাকবে।
ভিডিও এর গুনগত মান অনুযায়ী চ্যানেলটি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।এরপর সেই চ্যানেল মনিটাইজেশনের উপযুক্ত হলে ইউটিউব টিম সেই চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানোর অনুমতি দিতে পারে।
দেখে নিন আকাশ ডিটিএইচের বিভিন্ন প্যাকেজের চ্যানেল লিষ্টসমূহ
আপনার চ্যানেলের ভিজিটরদের দেখানো বিজ্ঞাপনের টাকার একটা অংশ আপনি পাবেন।কি পরিমান টাকা পাবেন সেটা নির্ভর করছে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার/ভিউয়ার এর সংখ্যার উপড় এবং বিজ্ঞাপনের সিপিসি/আরপিএম এর উপড়।
এতোক্ষন জানলাম ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে টাকা আয় করা সংক্ষিপ্ত বর্ননা,তো এবার আসুন দেখে নেওয়া যাক একটি সম্পূর্ন ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম।
আসলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম খুবই সহজ।যেকেউ কিছু নির্দেশনা অনুসরন করে নিজের একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিতে পারে।তবে সাধারন কিছু নিয়ম আছে যেগুলো আপনাকে মানতেই হবে।
তবে এতো ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই,সহজেই ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে খুলতে হয় এই বিষয়টি নিয়ে আমরা ধাপে ধাপে আলোচনা করবো।
আরোও পড়ুন
লিংকডইন কোম্পানী পেজ তৈরি করবেন কিভাবে
অনলাইনে আয়: ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
আপনি যখন পিসির কোন ব্রাউজারে ইউটিউব ওপেন করেন তখন একরকম লাগে আবার যখন এন্ড্রোয়েড এপসে ইউটিউব চালু করেন তখন সেটা কিছুটা ভিন্ন মনে হয়।ঠিক এভাবেই ইউটিউব চ্যানেল খুলতে গেলে পিসি আর এন্ড্রোয়েড ফোনের ক্ষেত্রে কিছুটা তারতম্য লক্ষ করা যায়।
সেজন্যেই পিসিতে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এবং মোবাইলে কিভাবে খুলতে হয় সেটা আলাদা ভাবেই দেখানো হবে।আসলে সবকিছু প্রায় একই শুধু লুক টা ভিন্ন।
যে পদ্ধতিটা আপনার কাছে সহজ মনে হবে আপনি সেটা ব্যবহার করে নিজের জন্য একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিতে পারেন।
ব্রাউজারে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
ইউটিউব ব্যবহার করতে হলে একটা জিমেইল একাউন্ট লাগবেই। যদি না থাকে তাহলে একটা জিমেইল আইডি তৈরি করে নিন।এবার আপনার পিসি থেকে গুগল ক্রোম বা অন্য যে কোন একটা ব্রাউজার ওপেন করে এড্রেসবারে গিয়ে সোজা www.youtube.com লিখে ইউটিউবে ঢুকুন।
এবার ইউটিউব হোম পেজে ডান কোনায় Sign in বাটনে ক্লিক করে আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে সাইন ইন করুন। সাইন ইন করার পরে সেই জায়গায় আপনার জিমেইল একাউন্টের প্রোফাইল শো করবে।আপনার জিমেইল একাউন্টের প্রোফাইলের উপর ক্লিক করুন।
প্রথমেই Create a channel অপশনটি পাবেন অথবা ড্রপ ডাউন মেন্যুর নিচের দিকে Settings অপশনে ক্লিক করুন। এবার আপনি নিচের ছবির মতো উইন্ডো পাবেন।
এখানে আপনি আপনার সমস্ত চ্যানেলের (যদি আগের তৈরি করা চ্যানেল থাকে) তালিকা দেখতে পাবেন। এখানে Your Channel ট্যাবে Add or manage your channel(s) বাটনটি ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে + Create a new channel নামের একটি বাটন দেখতে পাবেন।সেখানে ক্লিক করুন।এবার আপনি Brand accounts উইন্ডোটি দেখতে পাবেন। মাঝে Brand account name টেক্সট বক্সে আপনার চ্যানেলের জন্যে একটি নাম লিখুন। এটাই হবে আপনার চ্যানেলের নাম।
এবার আপনি আপনার সদ্য তৈরি করা ইউটিউব চ্যানেলের হোমপেজটি দেখতে পাবেন।এই অবস্থা থেকেই আপনি আপনার চ্যানেলের জন্য ভিডিও আপলোড শুরু করতে পারবেন। অথবা চ্যানেল কাস্টমাইজেসশনের বাকী প্রক্রিয়া গুলো সম্পুর্ন করতে পারবেন।
পিসিতে ইউটিউব চ্যানেল সেটিং
ভিডিও আপলোড শুরু করতে চাইলে Upload video নামের নীল বাটনটি চেপে পরবর্তী পদক্ষেপ গুলো সম্পুর্ন করুন।অথবা চ্যানেল কাস্টমাইজেশন সম্পুর্ন করতে চাইলে উপরে ডানের দিকে CUSTOMIZE CHANNEL নামের নীল বাটনটি চাপুন।
এবার নিচের ছবির মতো একটা উইন্ডো দেখতে পাবেন।Channel customization উইন্ডোতে আপনার চ্যানেলের যাবতীয় বিষয় গুলো দেখতে পাবেন।এখানে আপনার চ্যানেলের বিবরন, ক্যাটাগরি নির্ধারন,কভার ফটো সংযুক্ত করতে পারবেন।
মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
আগেও বলেছি ব্রাউজারে ইউটিউব চ্যানেল খোলা আর মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম প্রায় একই। ইউটিউব যেহেতু গুগলের মালিকানাধীন তাই ইউটিউব ব্যবহার করতে আপনার শুধু একটি জিমেইল আইডি থাকলেই হবে।জিমেইল আইডি না থাকলে একটি তৈরি করে নিন।
জিমেইল আইডি তৈরি সম্পর্কে জানতে পড়ুন
- ইমেইল একাউন্ট ওপেন করুন নিমিষেই
তো এবার আসুন দেখে নেওয়া যাক মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম।
আপনার মোবাইলে পছন্দের ব্রাউজার এর এড্রেস বারে https://youtube.com টাইপ করে মূল সাইটে ঢুকুন। এবার ডান কোনায় sign in বাটনে ক্লিক করুন।জিমেইল ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন।
এবার আপনার সামনে ইউটিউব লগেড ইন হোম পেজ আসবে। ডানে প্রোফাইল থেকে settings অপশানে যান।Add or manage channel লিংকে ক্লিক করুন।
এরপর যে উইন্ডো আসবে সেখানে যদি আপনার আগে থেকে তৈরি করা চ্যানেল থাকে,তাহলে সেগুলোর লিষ্ট দেখতে পাবেন এবং create new channel বাটনটি দেখতে পাবেন।এবার Create new channel নামের বাটনটি তে ক্লিক করুন।
এবার Brand account name বক্সে একটি নাম দিন। বুঝতেই পারছেন, একটি অর্থবহ নামের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। নামটি যেন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হয়।
আপনার তৈরি করা চ্যানেলের হোমপেজটি দেখতে পাবেন।এটাই আপনার চ্যানেলের হোমপজ।এখানেই আপনার তৈরি করা সব ভিডিও গুলো থাকবে।
ইউটিউব চ্যানেল সেটিং
customize channel বাটনটি ক্লিক করে সদ্য তৈরি করা চ্যানেলের আর্ট ফটো, ডিসক্রিপশান, ক্যাটাগরি বাছাই সহ সব রকম কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন।
এটাই আপনার চ্যানেলের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিশেষ করে চ্যানেলের কভার ফটো এবং বিবরনে যেন আপনার উদ্দ্যেশ্যের পরিস্কার ধারনা থাকে।
যাতে আপনার হোমপেজেই পেশাদারিত্বের ভাব খানা ফুটে উঠে।মনে রাখতে হবে, চ্যানেলকে সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী করে তুলতে হলে হেডার, ডিসক্রিপশন, ক্যাটাগরি এগুলো খুবই দরকারী।
এই শর্ত গুলো সঠিক ভাবে পুর্ন করতে পারলেই আপনার চ্যানেলটি সহজেই ভিজিটর এর কাছে পৌছাতে পারবে।
Upload video বাটনে ক্লিক করে আপনার নতুন চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করা শুরু করতে পারেন।
আর youtube studio তে ক্লিক করে আপনার আপলোড করা ভিডিও ইচ্ছামতো সম্পাদনা, পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন।
তবে, ভিডিও তে কাস্টম থাম্বনেইল ব্যবহার করতে চাইলে প্লে ষ্টোর থেকে youtube studio এন্ড্রোয়েড এপস টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এপসটিতে ভিডিও সম্পাদনা করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
ইউটিউব চ্যানেল থেকে কত টাকা আয় করা যায়
youtube এর মাধ্যমে অনলাইনে আয় এর পরিমান কত হতে পারে তা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। অনেকে বাচ্চাদের খেলনা দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অনলাইনে ইনকাম করছে।
নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে, একটি ভিডিও এর ১ হাজার ভিউ এর জন্য আপনি ৩ থেকে ৭ ডলার অবধি পেতে পারেন।আয়ের উদাহরন দিতে গেলে বিউটি রিলেটেড ইউটিউবার জেফরি স্টার এর বর্তমান সাবস্ক্রাইবার হলো ১২.৭ মিলিয়ন।
যা থেকে তার আয়ের পরিমান ৫ মিলিয়ন ডলার। জ্যাকলিন হিল এর বর্তমান সাবস্ক্রাইবার হলো ৫.৮ মিলিয়ন। আর তার চ্যানেল থেকে আয়ের পরিমাণ হলো ১.৫ মিলিয়ন ডলার।
অপরদিকে ভিডিও গেম নিয়ে ইউটিউব ভিডিও তৈরি করা ফেলিক্স কেজেলবার্গ ৮৪ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার নিয়ে আয় করছেন ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আরোও জানতে
নতুন ইউটিউব চ্যানেল খোলার বাড়তি কিছু টিপস
কনটেন্ট আপলোড করার আগে কপিরাইট বিষয় টা মাথায় রাখবেন। কনটেন্ট গুলো অবশ্যই নিজের তৈরি করা হতে হবে।
কোনভাবেই অন্যের ভিডিও কনটেন্ট নিজের নামে চালানোর চেষ্টাও করবেন না।
আর যেনতেন কনটেন্ট হলেই হবে না, কনটেন্ট হতে হবে ইউনিক, প্রাসঙ্গিক এবং তথ্যবহুল।জ্ঞানগর্ভ পুর্ন কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিন সমূহ ভালো করেই চিনতে পারে।কনটেন্ট তৈরি করার পুর্বে সেই বিষয়ের উপর যথাযথ জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
আপনার দেওয়া চ্যানেলের নাম,বিবরন,ক্যাটাগরি এবং সর্বোপরি আপনার তৈরি করা কনটেন্ট গুলো যেন একে অপরের সাথে সামজস্য পূর্ণ হয়।
কারন,এইসব বিষয় গুলোর দ্বারা অনুপ্রানিত হয়েই সার্চ ইঞ্জিন আপনার কনটেন্ট কে অনুসন্ধানকারীর সামনে উপস্থাপন করে থাকে।ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এর বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।
শেষকথা
আপনি যে পেশাতেই থাকেন না কেন নিজের কিছু সময়কে কাজে লাগিয়ে একটা পেশাদার ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে ,মানসম্মত শিক্ষনীয় ভিডিও আপলোড করে কিছু প্রচার প্রচারনা করে তাতে অডিয়েন্স সমাগম ঘটিয়ে তা থেকে ডলার ইনকাম করতেই পারেন।
এজন্য খুব বেশী টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকা আবশ্যক নয় তবে দক্ষতা অবশ্যই থাকতে হবে,নির্দিষ্ট কোন একটা বিষয়ের উপড়, আর থাকতে হবে ইচ্ছা শক্তি।
এখান থেকে জেনেই গেলেন সঠিক উপায়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম, তো এবার আদাজল খেয়ে লেগে পড়ুন নিজের স্বপ্ন পূরনের অভিযানে।
Comments are closed.