বাস টিকিটের অসম মূল্য এবং সড়ক পথের অবর্নণীয় বিড়ম্বনার বিপরীতে রেল যাত্রা অনেক আরামদায়ক। কিন্তু যাত্রী সাধারনের অনেকেই রেলওয়ে যাত্রী সেবা বা অধিকার সম্পর্কে জানে না।
যাত্রী সেবা বা যে কোন সমস্যায় অভিযোগ বা যোগাযোগ করার ফোন নাম্বারও অনেকেই জানে না। আজকের পোষ্টটি তাদের জন্যই।
ট্রেনের অপেক্ষায় আর বসে থাকা নয়, একটি এসএমএসের মাধ্যমে জেনে নিন ট্রেনের অবস্থান
তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রী সেবা বা যাত্রীর অধিকার সম্পর্কে বিস্তারিত। এছাড়া আজকের পোষ্ট থেকে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রদত্ত সুবিধা সমূহ, সেবা প্রদানের উপায় ,সেবা প্রদানের সময়সীমা এবংসেবা প্রদানের তথ্যকেন্দ্রের ফোন নাম্বার সমূহ।
ঢাকা টু কক্সবাজার ড়ুটে নতুন ট্রেন পর্যটক এক্সপ্রেস, জেনে নিন বিস্তারিত
বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রদত্ত যাত্রী সেবাসমূহ
বাংলাদেশ রেলওয়ে নিজস্ব নেটওয়ার্কের মধ্যে যাত্রী ও মালামাল পরিবহণ সেবা প্রদান করে।
এছাড়াও বাংলাদেশ –ভারতের মধ্যে আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রী ও মালামাল পরিবহণ সেবা প্রদান করে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রী পরিবহণের জন্য আন্তঃনগর, মেইল/এক্সপ্রেস, কমিউটার ও লোকাল ইত্যাদি ধরণের ট্রেন পরিচালনা করে। এছাড়া চাহিদা সাপেক্ষে মিলিটারী স্পেশাল, পিলগ্রিম স্পেশাল, বিভিন্ন পর্ব উপলক্ষ্যে স্পেশাল ট্রেন ইত্যাদি পরিচালনা করে।
জেনে নিন ঢাকার সকল ট্রেনের সময় সুচি
জরুরি প্রয়োজনে আন্তঃনগর ট্রেন সাপ্তাহিক বন্ধের দিনেও চালানো হয় ও প্রাপ্যতা সাপেক্ষে অতিরিক্ত কোচ বিভিন্ন ট্রেনে সংযোজন করা হয়।
আন্তঃনগর, মেইল, এক্সপ্রেস, কমিউটার ও লোকাল ট্রেন পরিচালনার জন্য রেলওয়ে সময়সূচী প্রণয়ন করে সে মোতাবেক এ সমস্ত ট্রেন পরিচালনা করে। সময়সূচী পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে প্রচার ছাড়াও স্টেশনের টাইম-টেবিল বোর্ড-এ লিখিত থাকে।
ট্রেনের সময়সূচী ইন্টারনেটের সাহায্যেও জানা যায়। ইন্টারনেট রেলওয়ের ওয়েবসাইটের ঠিকানা www.railway.gov.bd
কোন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য কোন ট্রেনে, কোন শ্রেণির ভাড়া কত তা স্টেশনের ভাড়ার তালিকা থেকে জানা যায়। মেইল ও এক্সপ্রেস ট্রেনে শীতাতপ ও প্রথম শ্রেণি এবং আন্তঃনগর ট্রেনের সকল শ্রেণির যাত্রীগণের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম জানতে পড়ুন
অনলাইন/এসএমএসে ট্রেনের টিকিট ক্রয় (নতুন নিয়মে)
ট্রেনে যাত্রী সেবা
ফ্যান।
লাইট।
টয়লেট (পানিসহ)।
কুশনযুক্ত বসার আসন।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা।
যাত্রীদের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল আন্তঃনগর ট্রেনে খাবার গাড়ী সংযোজন করা থাকে। যেখানে নির্ধারিত মূল্যে খাবার সরবরাহ করা হয়।
করিডোরের মাধ্যমে ট্রেনের যে কোন প্রান্ত থেকে খাবারের গাড়ীতে গিয়ে খাবার গ্রহণ করা যায়। যাত্রীদের সুবিধার্থে এ সকল খাবার গাড়ীতে খাবারের মূল্য তালিকা টানানো থাকে।
জয়পুরহাট থেকে ছেড়ে যাওয়া সকল ট্রেনের সম্ময়সূচি জেনে নিন
আন্তঃনগর ট্রেন সমূহে কন্ডাক্টর, গার্ড ও এ্যাটেনডেন্ট থাকে।
আন্তঃনগর ট্রেনে পাবলিক এড্রেস সিস্টেমের মাধ্যমে রুচি সম্মত সংগীত পরিবেশন করার পাশাপাশি যাত্রীদের জ্ঞাতার্থে বিশেষ তথ্যাদি প্রচার এবং বিরতি স্টেশনের নাম উল্লেখ পূর্বক স্টেশনে ট্রেন প্রবেশ ও প্রস্থানের পূর্বে যাত্রী সাধারণকে অবহিত করা হয়।
সকল আন্তঃনগর ট্রেনে এক প্রান্তে/উভয় প্রান্তে নামাজের জন্য নির্ধারিত জায়গা আছে। দুই কোচের মধ্যবর্তী ভেষ্টিবিউল ও করিডোরের মাধ্যমে যে কোন কোচের যাত্রী এ নির্ধারিত জায়গায় গিয়ে নামাজ আদায় করতে পারেন।
প্রাথমিক চিকিৎসা বাক্স (কর্তব্যরত গার্ডের কাছে থাকে)।
ষ্টেশনে অবস্থানকালীন যাত্রী সেবা
বুকিং ও রিজার্ভেশন।
ওয়েটিং রুম।
প্লাটফর্ম ও প্লাটফর্ম সেড।
বসার জন্য বেঞ্চ।
টয়লেট সুবিধা।
গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন সমূহে যাত্রীদের জন্য রিফ্রেসমেন্ট রুমের ব্যবস্থা এবং হালকা নাস্তা ও খাবারের দোকান আছে। যাত্রীদের সুবিধার্থে এ সকল রিফ্রেসমেন্ট রুম ও খাবারের মূল্য তালিকা টানানো থাকে।
যাত্রী সাধারণের নির্ধারিত ভাড়ার বিনিময়ে ব্যবহারের জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ফেনী, রংপুর, দিনাজপুর ও বগুড়া স্টেশনে পাবলিক রিটায়ারিং রুম আছে।
পানীয় জল।
রাত্রীকালীন বাতি।
বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রদত্ত অন্য্যন্য যাত্রী সেবা সমূহ
প্রত্যেক স্টেশনে টিকিট বিক্রির জন্য এক বা একাধিক কাউন্টার থাকে। যে স্টেশনে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থা নাই সে স্টেশনের যাত্রীগণ ট্রেনের গার্ডের কাছ থেকে টিকিট কিনে রেলভ্রমণ করতে পারেন।
বিনা টিকিটে রেলভ্রমণ দন্ডনীয় অপরাধ। রেলওয়ে আইনে বিনা টিকিটে রেলভ্রমণের জন্য জেল ও জরিমানার বিধান আছে।
একজন শীতাতপ শ্রেণির যাত্রী ৫৬ কেজি, প্রথম শ্রেণির যাত্রী ৩৭.৫ কেজি, শোভন শ্রেণির যাত্রী ২৮ কেজি এবং সুলভ অথবা ২য় শ্রেণির যাত্রী ২৩ কেজি মালামাল বিনা ভাড়ায় সংগে নিতে পারেন।
অতিরিক্ত মালামাল থাকলে একজন যাত্রী মাশুল পরিশোধ সাপেক্ষে তা লাগেজ হিসেবে নিজ গন্তব্য পর্যন্ত নিতে পারেন। বড় বড় স্টেশন গুলোতে লাগেজ বুকিংয়ের জন্য আলাদা কাউন্টার রয়েছে।
একজন যাত্রীর সংগে ৩ (তিন) বছরের কম বয়সি শিশু বিনা ভাড়ায় ট্রেন ভ্রমণ করতে পারবে। ৩ (তিন) বছরের বেশী অথচ ১২ বছরের কম বয়সী যাত্রী সকল শ্রেণিতে দুই-তৃতীয়াংশ ভাড়ায় রেলভ্রমণ করতে পারবে।
তবে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলকারী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫ (পাঁচ) বছর বয়স পর্যন্ত শিশু ৫০% ভাড়া দিয়ে যে কোন শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারে।
বিভিন্ন সামরিক/আধাসামরিক ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যগণ নিজ বিভাগ থেকে ওয়ারেন্ট নিয়ে স্টেশনে জমা দিয়ে রেলভ্রমণের সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন।
ছাত্র, বিএনসিসি, স্কাউট, গার্লস গাইডগণ রেয়াতী ভাড়ায় রেলভ্রমণ করতে পারেন। এ ব্যাপারে প্রযোজ্য নিয়মাবলী নিকটস্থ স্টেশন মাস্টার এর নিকট থেকে জানা যাবে।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীগণ বিনা ভাড়ায় দ্বিতীয় শ্রেণিতে এবং সনদধারী সকল প্রতিবন্ধী একজন সহগামীসহ ৫০% রেয়াতি ভাড়ায় আন্তঃনগর ট্রেনের শোভন ও সুলভ শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারেন।
মালামাল পরিবহণের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অনেক ধরণের ওয়াগন আছে। ব্যবসায়ীগণ নিকটস্থ স্টেশন মাস্টার অথবা গুডস সহকারীর নিকট থেকে মালামাল বোঝাইয়ের নিয়মাবলী ভাড়ার হার জেনে রেলযোগে মাল পরিবহণের সুযোগ নিতে পারেন।
রেলযোগে অধিকহারে মালামাল পরিবহণের জন্য রেলওয়ে ব্যবসায় বা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ভিতরে সাইডিং সুবিধা দিয়ে থাকে।
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে মালামাল আমদানী ও ভারতে মালামাল রফতানীর জন্য বাংলাদেশ-ভারতের মাধ্যে মালবাহী ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা আছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রদত্ত সেবার সময়সীমা
বাংলাদেশ রেলওয়ের সেবা দিন রাত ২৪ ঘন্টাই কার্যকর থাকে। যাত্রী ও ব্যবসায়ীগণ নিকটস্থ স্টেশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সেবা পেতে পারেন।
রেলওয়ের সেবা সাধারণতঃ ওয়ান টাইম হয়ে থাকে। তবে নিয়মিত ভ্রমণকারী যাত্রীগণ মাসিক টিকিট সংগ্রহ করে রেলভ্রমণ করতে পারেন।
টিকিট সংগ্রহ করার পর থেকে গন্তব্যে পৌছা পর্যন্ত একজন যাত্রী রেল কর্তৃপক্ষের নিকট ট্রেনে সংরক্ষিত আসনের নিশ্চয়তা প্রদান, ট্রেনে ভ্রমণের উপযুক্ত পরিবেশ, নিজের ও জনগণের জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট ট্রেনে মালামালের নিরাপত্তা দাবী করতে পারেন।
একইভাবে একটি পণ্যের মালিকও তাঁর বোঝাইকৃত পণ্যের যথাযথ নিরাপত্তা দাবী করতে পারেন।
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ও রাত্রীকালীন যাত্রীবাহী ট্রেন সমূহে নিরাপত্তা ও আইন শৃংখলা রক্ষার জন্য রেলওয়ে পুলিশ নিয়োজিত থাকে।
রেলওয়ের সম্পদ ও বুককৃত মালামালের নিরাপত্তার জন্য স্টেশন ও বিভিন্ন যাত্রীবাহী এবং মালবাহী ট্রেনে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়োজিত থাকে।
নির্ধারিত যাত্রী সেবা না পেলে কি করবেন
ট্রেনের গার্ড ও স্টেশন মাষ্টারের নিকট অভিযোগ বহি থাকে। ট্রেন চলাচল ও যাত্রী সেবা সংক্রান্ত কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা অভিযোগ বহিতে লিপিবদ্ধ করা যায়।
কোন ট্রেন বাতিল হলে অগ্রিম টিকিট ক্রয়কারী যাত্রীকে টিকিটের পূর্ণমূল্য ফেরত দেয়া হয়। কোন যাত্রী নিজ থেকে যাত্রা বাতিল করলে নির্দিষ্টহারে ক্লার্কেজ চার্জ কর্তন সাপেক্ষে ভাড়ার টাকা ফেরত পেতে পারেন।
কোন যাত্রীর নিকট বিক্রিত টিকিট অনুযায়ী আসনের ব্যবস্থা করা না গেলে তিনি নিজ ইচ্ছামাফিক খালি থাকা সাপেক্ষে উচ্চতর শ্রেনীতে টিকিট রুপান্তর করে রেলে ভ্রমণ করতে পারেন।
নিম্নতর শ্রেণিতে ভ্রমণ করলে ভাড়ার পার্থক্য বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা/প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক দপ্তরে আবেদন করে ফেরত পেতে পারেন। প্রারম্ভিক স্টেশনে এরুপ ক্ষেত্রে যাত্রী ক্রয়কৃত টিকিট ফেরত দিয়ে পূর্ণ ভাড়া ফেরত নিতে পারেন।
রেলওয়ের কারণে সঙ্ঘটিত দুর্ঘটনায় কোন যাত্রী আহত অথবা নিহত হলে রেলওয়ে আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ পাওয়া যাবে।
মালামালের ক্ষেত্রে ওজন, প্যাকিং ও গুণগত মাণ অক্ষুন্ন রাখার ব্যাপারে রেলওয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করে। রেলওয়ের কারণে বুককৃত মালামাল খোয়া গেলে, নষ্ট হলে প্রমাণ সাপেক্ষে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা অথবা প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক দপ্তরে আবেদন করে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যবস্থা আছে।
কোন মালামাল রেলওয়ের কারণে গন্তব্যে পৌছানো না গেলে যে পর্যন্ত পরিবহণ করা হয়েছে সে পরিমাণ দূরত্বের ভাড়া রেখে অবশিষ্ট ভাড়া ফেরত দেওয়ার বিধান আছে।
মালামাল পৌছানোর জন্য কোন সময়সীমা নির্ধারিত না থাকলেও যথাসম্ভব দ্রুত গন্তব্যে মালামাল পৌছানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ে সবসময় সচেষ্ট থাকে।
রেলওয়ে জরুরী ফোন নাম্বার
সেবা প্রাপ্তি বা যেকোন অভিযোগ জানাতে বাংলাদেশ রেলওয়ের নিম্নোক্ত জরুরী ফোন নাম্বার গুলোতে কল করতে পারেন।
বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার, বাংলাদেশ রেলওয়ে, কমলাপুর, ঢাকা। (মোবাইল নং-০১৭১১-৫০৬১৩৭)
স্টেশন ম্যানেজার, সিলেট, বাংলাদেশ রেলওয়ে, সিলেট। (মোবাইল নং-০১৭১১-৬৯১৬৫৬)
চট্রগ্রাম বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার, বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৫০৬১৩৮)
বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার, বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশী। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৫০৬১৩০)
লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার, বাংলাদেশ রেলওয়ে, লালমনিরহাট। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৫০৬১৩৬)
বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বাংলাদেশ রেলওয়ে, ঢাকা। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৬৯১৬৪৩)
চট্রগ্রাম বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৬৯১৬২৬)
বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশী। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৬৯১৬৫৫)
স্টেশন ম্যানেজার, ঢাকা, বাংলাদেশ রেলওয়ে, ঢাকা। (মোবাইল নং-০১৭১১-৬৯১৬১২)
ট্র্যাফিক সুপারেন্টটেন্ড, বাংলাদেশ রেলওয়ে, লালমনিরহাট। (মোবাইল নং- ০১৭১১-৬৯১৬৫০)
স্টেশন ম্যানেজার, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম। (মোবাইল নং-০১৭১১-৬৯১৫৫০)
1 thought on “বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রী সেবা তালিকা ও জরুরী ফোন নাম্বার”
Comments are closed.